Alapon

দ্য ডেপথ অব করোনা...


সাইন্টিফিক রিসার্চ কিরকম, তা আমরা হয়তো এই করোনা অধ্যায় দিয়ে বুঝলাম। প্রথমে বলা হল : মাস্ক পরতে হবে, এরপর বলা হল: মাস্ক পরে লাভ নেই। এখন আবারো রিসার্চ আসতেছে, মাস্ক পরলে ভাল।
প্রথম বলা হল, করোনা এয়ারবোর্ন না, মানে বাতাসে ছড়ায় না। ড্রপলেট দিয়ে ছড়ায়, হাত থেকে মুখে নাকে.. এভাবে। মার্চের ১০ তারিখের পরের রিসার্চ দেখলাম, করোনা বাতাস দিয়ে সরাসরি ছড়াতে পারে। কারন বাতাসে ৩ ঘন্টা থেকে ৫ ঘন্টা ভেসে ভেসে সে ছড়াতে পারে। তাহলে এত হাত ধুয়ে পুরো নিশ্চিত গ্যারান্টি পাওয়া গেলনা, বাতাস দিয়ে করোনা চোখ মুখ নাক কান দিয়ে ঢুকবে?
আর মাস্ক যে পরতেছি, চোখ দিয়ে তো ঢুকতে পারে , তাইনা? কান দিয়ে?
===
আসলে প্রিলিমিনারী রিসার্চ এমনই হয়, সাইন্টিস্ট দের দোষ দিয়ে লাভ নেই। একটা বিষয়ে রিসার্চ শুরু হলে ৪-৫ বছর পরে নিশ্চিত হওয়া যায়, যে আসলে মোটামুটি কি হচ্ছে, কিন্তু সেই সময় কিন্তু এখন নেই।
===
আসলে হাত ধোয়া, মাস্ক পরা, এসব করে করোনা হবার প্রবাবিলিটি বেশ অনেকটা কমে আসবে, কিন্তু একদম কোন গ্যারান্টি হয়তো হবেনা।
তাই এগুলো করুন, করা দরকারী। কিন্তু মাথায় রাখুন, নট ১০০% গ্যারান্টি।
===
করোনা তো ১৪ দিন ( বা তারো বেশী ) একজন মানুষের দেহে থাকবে, সুপ্ত অবস্থায় । এই সময় মানুষটা সুস্থ থাকবে এবং করোনাকে ছড়াবে, এমনকি সে নিজে অসুস্থ হবেনা, কিন্তু অন্যরা তার দ্বারা আফেক্টেড হয়ে অসুস্থ হবে, অনেকে মারা যাবে।
সুতরাং সবাই যদি ঘরে বসে থাকে, মুভমেন্ট না করে, তাহলে করোনার প্রকোপ কমে আসবে, কারন পটেনশিয়াল কোন 'করোনা ছড়ানো মানুষ' অন্য কাউকে এটা ছড়াতে পারবেনা।
তার মানে কোয়ারান্টাইন করা একটা ভাল সমাধান। যেমন চায়না করেছে এবং ফলও পেয়েছে। ইতালী করছে, ফল পেতে একটু দেরী হবে যদিও। অন্যান্য দেশও চিন্তা ভাবনা করছে।
কিন্তু ব্রিটিশদের দেখেন, তারা জবরদস্তিমূলক কোয়ারান্টিন করতে চাচ্ছেনা পুরো শহরকে। এর কারন হল, ব্রিটিশদের বুদ্ধী অন্যদের থেকে একহাত বেশী হয়।
ব্রিটিশটা এক হাত বেশী ভাবছে: সেটা হল, যদি আমি কোয়ারান্টিন করি, ভাল ১-২ মাস করতে পারবো, কিন্তু কোয়ারান্টিন তো ছাড়লেই আবার করোনা হবে, কাজেই কোয়ারান্টিন ছাড়তে পারবোনা, এখন বছরের পর বছর তো হার্ড কোয়ারান্টিন করতে পারবোনা। এরকম লং টাইম হার্ড কোয়ারান্টিনে তো ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হবে, কোন ওয়েলথ জেনারেশন হবেনা, মানুষ না খেয়ে মারা যাবে।
যদি হার্ড কোয়ারান্টিন লং টাইম প্রিভেইল করে, মানুষ না খেয়ে, স্টারভেশন হয়ে মারা যাবে ৯০% ; আর কোয়ারান্টিন না করলে ছেড়ে দিলে মানুষ মারা যাবে করোনা হয়ে ৩-৪ % । তাহলে করোনা হয়েই মরুক? কম মরতেছে তো করোনায়। সুতরাং শুধু বৃদ্ধদের হোম কোয়ারান্টাইন করো, আর সোশাল ডিসটেনসিং করো। এতটুকু।
আসলে একটা ভাল পয়েন্ট কিন্তু এটা। কোয়ারান্টাইন কিন্তু লংটাইম করতে পারবেনা কেউই। খুব খারাপ অবস্থায় শর্ট টার্মে ( ১-২ মাস ) এ করতে পারে, তখন কমে আসবে, কিন্তু দীর্ঘকাল কিভাবে করবে?
এখন চায়না কোয়ারান্টাইন করে ফল পেয়েছে, কিন্তু কোয়ারান্টাইন ছেড়ে দিলেই আবার ১ মাস পরে দেখবেন আবার করোনা স্পাইক করছে, সুতরাং কোয়ারান্টাইন কিন্তু শর্ট টার্মে করা যেতে পারলেও লং টাইমে করা সম্ভব না। যদিও চায়নার ভিতরে কি হচ্ছে আমরা জানিনা। কোয়ারান্টিন কি ছেড়েছে নাকি ছাড়েনি?
=====
আর চাইনিজ ডেটা এবং ইতালীর ডেটা কমপ্লীট আলাদা: আলাদাভাবে এনালাইসিস করছি।
প্রথম চায়না : ৮০,০০০ লোক করোনা আক্রান্ত; ৩,২০০ মারা গেছে। পারসেন্টেজে : ৪% , কিন্তু রিকভার করছে ৭১,০০০; অথচ রিকভার করার কথা ছিল ৭৫,৮০০ মানুষের , তাইনা? মানে অনেকে মারা যায়নাই, কিন্তু বডির অর্গান ড্যামেজ হয়েছে, তারা মরেনাই, বার রিকভারও করে নাই। যদি ধরে নি যে, 'মৃত্য বা অর্গান ড্যামেজ হয়ে আধা মরা হচ্ছে' ( বা পঙ্গু ) হচ্ছে কত শতাংশ:
১২.২% ; ( যদিও এটা পরে একটু চেঞ্জ হবে )
তার মানে চাইনিজ ডেটায় , মৃত্যুর পারসেন্টেজ ৪% , মৃত্যু/পঙ্গু - ১২.২% ; তার মানে মৃত্যুর প্রায় ৩ গুন হল = (মৃত্যু+পঙ্গু)। পঙ্গু হয়ে বেচে থাকা যেহেতু আপনারা কামনা করেন না, সেজন্য ১২.২% কেই আসল ড্যামেজ পারসেন্টেজ ধরতে হবে। যেখানে নরমাল ফ্লূ এর ডেথ/ড্যামেজ রেট হল ০.১% , ।
ভয়াবহ ভয়াবহ।
===
চায়না তো ডেটা হয়তো লুকিয়েছে হয়তো, যেটা নরমাল। সেজন্য যারা ডেটা লুকায়না, তাদেরটা মানে ইতালীরটা দেখি:
শেষ খবর, মার্চ ১৯, ইতালীতে ৩৪০০ মারা গেছে, আর আক্রান্ত হয়েছে ৪১০০০ মানুষ।
মৃত্যুর পারসেন্টেজ: ৮.৩%; যেহেতু এখনও প্ল্যাটু হয়নি, সেহেতু পঙ্গু কতভাগ হবে , বের করলে বড় ভুল হবে। কাজেই চাইনিজ ওয়েতে ৩ দিয়ে গুন করলে হয়: ২৪.৯== ২৫%
মানে একশ জন আক্রান্ত হলে ২৫ জন মৃত্যু বা পঙ্গু হবার সম্ভাবনা, ইতালীর ডেটা থেকে।
মনে রাখবেন ইতালীর হেলথ সিস্টেম ন্যাটোর মধ্যে ' ওয়ান অব দ্য বেস্ট' : তাদেরই এই অবস্থা। তাহলে বুঝেন।
ভয়ংকর ভয়াবহ, ভয়ংকর ভয়াবহ। অস্বাভাবিক।
===
শুধু ডেথ পারসেন্টেজ হিসেব করে যারা করোনাকে হালকাভাবে নিচ্ছেন, তারা হয়তো ভাবছেন ৬০ এর নীচে বয়স, ডেথ রেট ০.৩% , এমন বেশী না। নরমাল ফ্লূ এর যেখানে মাত্র ০.১%। মাত্র ৩ গুন।
আসলে শুধু ডেথ রেট হিসেব করলে হবেনা, ইনফেকশাস রেট টাও হিসেবে আনতে হবে।
যেমন মনে করেন, কোথায় এক কোটি লোক আছে (সবার বয়স ৬০ এর নীচে ), নরমাল ফ্লূ ধরবে হয়তো পঞ্চাশ হাজার লোক কে, এর রেট অনুসারে। তাতে মারা যাবে ৫০ জন লোক।
কিন্তু যদি করোনা হয়, তাহলে কিন্তু মাত্র 150 জন মরবে এমন না । ( ৩ গুন করলে যদিও তাই হয়। )
করোনা হলে তো আসলে পঞ্চাশ হাজার লোক আক্রান্ত হবেনা, পূর্ণ ১ কোটির ৭০ ভাগ, মানে ৭০ লাখ লোক আক্রান্ত হবে। তাতে মারা যাবে (৭০ লাখ *০.৩%) = ২১০০০; ঠিক আছে? একুশ হাজার।
৫০ জনের কত গুন ২১০০০? ৪২০ গুন। অথচ আমরা হয়তো ভাবছি, যে মাত্র ৩ গুন ডেডলী ( বয়স যদি ৪০ এর কম হয় )
===
তার মানে হাইয়ার ইনফেকশাস রেটের জন্য করোনা ভাইরাস, নরমাল ফ্লূ এর থেকে ৪০০ - ৫০০ গুন বেশী ডেডলী, মাত্র ৩ গুন না। বয়স যদি ৬০ এর কম হয়। আর ৬০ এর বেশী হলে তো কথাই নাই। প্রায় ২০ হাজার গুন। ওকে? হিসেব করেন।
তাহলে, বুঝা গেল, করোনা আসলে নরমাল কোন ফ্লূ নয়। এটা ভুল ম্যাথ। শুধু ডেথ রেট হিসাব করা ভুল।ডেথ রেট এবং ইনফ্কশন রেট দুইটা মাল্টিপ্লাই করে তারপর কমপ্যারিজন করতে হবে। আসলে করোনা সম্ভবত: সোয়াইন ফ্লঊ থেকেও ভয়াবহ, যা মনে হচ্ছে।
===
তবে সব দেশের একই অবস্থঅ হবে এমন না। কোন দেশ কিভাবে হ্যান্ডেল করে, তার উপর নির্ভর করে মৃত্যুর হার কম বেশী হবে।
সাউথ কোরিয়া - জাপান এখনও সেভাবে স্পাইক করতে দেয়নি।
মূলত বিপদে আছে, চায়না, ইতালী সহ পুরো ইউরোপ, এবং সবচে খারাপ অবস্থা হতে পারে আমেরিকায়। কারন আমেরিকার হেলথকেয়ার সিস্টেম বাংলাদেশের থেকেও খারাপ বলা যায়।
===
আরেকটা প্রবলেম: একজন রোগী সুস্থ হয়ে ফিরত যাবার কিছুদিন পর আবার করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন, বিবিসি তে এই রিপোর্ট আসছে। তার মানে কি এই, করোনা সুপ্ত অবস্থায় বডিতে অন্য অর্গানে থেকে যায়, কিন্তু টেস্টে নেগেটিভ আসে।
সেক্ষেত্রে, করোনা থেকে সুস্থ হয়ে রোগী বাড়ী ফিরে গিয়ে আবার এই রোগ ছড়াবে, ১৪ দিন পর্যন্ত। চিন্তা করেন, কি এক প্রবলেম।
===
গরমে কি এই ভাইরাস মারা যায়?
আমি লুজিয়ানায় থাকি, এখন এপ্রিল, পুরো বাংলাদেশের গরম পড়তেছে। ফ্লোরিডায় গরম আর হিউমিডিটি পুরা চিটাগাং এর মতন। ক্যালিফোর্নিয়ায় এত গরম না হলেও মোটামুটি নরমাল।
লুজিয়ানা-ফ্লোরিডা-ক্যালিফোর্নিয়া য় যথাক্রমে আজকের করোনা কেইস :
৩৯২ --- ৯৫২ --- ৪১৭ জন ; এবং মৃত্যুর সংখ্যা, যথাক্রমে: ১০-- ১৮--- ০৯ জন।
তার মানে , বাংলাদেশ মার্কা এপ্রিলের গরমে করোনা মরেনা। তবে জুন জুলাই এর গরম বা দাবদাহে মরে কিনা, তা বলা যাচ্ছেনা, জুন জুলাই আসলে বুঝা যাবে।
===
তবে হাইলী ইনফেকশস রেট যেখানে, সেখানে আসলে এখন পর্যন্ত সবই বেশ শীত: ওয়াশিংটন-নিউইয়র্ক-উহান-মিলান।
মালয়েশিয়া-ইন্দোনেশীয়া-আরব ওয়ার্ল্ড-বাংলাদেশ পাকিস্তান : এখনও এত লোক মারা যায়নি, গরমই কি কারন? নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছেনা। তবে একটা আশা আছে। হতে পারে, আবার নাও পারে। মানে বড়জোর গরম-হিউমিডিটি করোনাকে দুর্বল করে দেয়, যদি নাও মারে; -- এটা হতে পারে, নাও পারে। ব্যাপারটা বলার সময় আসেনি।
===
আমাদের কি হবে? বাংলাদেশে?
হাত ধোয়া, মাস্ক পরা, মুখে নাকে চোখে হাত না দেয়া, সোশাল ডিসটেনসিং করে চলা: এসব করে যতটুকু প্রবাবিলিটি কমাতে পারেন। কিন্তু ১০০% নিরাপদ কেউ না। কারন এটা সম্ভবত: এয়ারবর্ন।
আর বাংলাদেশ সরকারের সেই এফিশিয়েন্সী নাই যা দ্বারা তারা সেভাবে করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, যেখানে ইতালী পারতেছেনা। তাই সরকারকে দোষ দিয়ে লাভ নেই, নিজেকে সাবধান হতে হবে।
আর বাংলাদেশে চাইনিজ স্টাইল হার্ড কোয়ারান্টাইন করা সম্ভব হবেনা। যদি করেও, তা সফল হবেনা, এবং তাতে লোক মারা যাবে বেশী। ষোলো কোটি বাঙ্গালীকে কোয়ারান্টাইন করতে দশ কোটি আর্মি পুলিশ লাগবে। কাজেই এটা সম্ভব না। বড়জোর আউটব্রেক হয়ে গেলে কোন কোন জায়গা সিলেক্টিভ কোয়ারান্টাইন করা যেতে পারে।
বাংলাদেশের জন্য ব্রিটিশ স্টাইলটাই বেটার।
===
সরকারের প্রতি আহবান:
এক. সবার আগে টেস্ট কিট দরকার। লক্ষে লক্ষে দরকার। প্রয়োজনে কোটিতে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিট টা চেক করে দেখা যেতে পারে, উনারা রিলায়েবল।
দুই . তারও আগে ডাক্তার-নার্সদের বাচাতে হবে। ডাক্তার নার্সদের জন্য প্রোটেক্টিভ ক্লোথ দরকার। এগুলো যত দ্রূত সম্ভব সাপ্লাই দেন। ডাক্তার নার্সরা অন্য যায়গাতে সংক্রমিত হয়েছেন, প্রোটেকশন নিলেও। আর এখন প্রটেকশন না নিলে তো সবার আগে ডাক্তার নার্স মারা যাবেন হাজারে হাজারে? তাইনা? কমপ্লীট কেওস হবে কিন্তু। সামলাতে পারবেন না।
তিন. করোনা রোগীকে নরমাল রোগীদের সাথে রাখলে, নরমাল রোগীরা সব করোনা হয়ে মরবে। কাজেই আলাদা টেমপোরারী হাসপাতাল করতে হবে করোনা রোগীদের জন্য, অথবা হোম কোয়ারান্টাইন। প্রচলিত হাসপাতালে করোনা নাই - এমন রোগীদের জন্য রাখতে হবে। সেজন্যও টেস্ট কিট ছাড়া গতি নাই। না হলে সন্দেহ বশত, অন্য রোগের রোগীরা মরবে, কারন ডাক্তার তাকে করোনা সন্দেহে ফেলে রাখবে, চিকিৎসা করাবেনা।
===
বাংলাদেশের জন্য আশা দুইটা আসলে:
এক. হট সামার, নিশ্চিত না যদিও।
দুই. মুফতী ইব্রাহীমের স্বপ্ন।
এই দুইটা যদি একসাথে ফেইল করে, একদম তামাতামা হয়ে যাবে পুরো দেশ। কোটিতে কোটিতে যাবে, ইভেন লাখেও না। ২৫% * ১৬ কোটি = কত হয়? সবোর্চ্চ।
সর্বনিম্ন: 'সামার প্লাস/ স্বপ্ন' : কয়েকশ বা হাজার , বড়জোর লাখ।
বেস্ট: ১-২ মাসের মধ্যে ভ্যাকসিন।
===
ওয়ার্ল্ডওয়াইড:
ওর্স্টকেইস: পৃথিবীর প্রায় ৫০-৭০ ভাগ লোক আক্রান্ত হতে পারে। মানে ৪০০ কোটি লোক আক্রান্ত, ১৬ কোটি মিনিমাম মৃত্য ( ৪% ধরে ), ৩২ কোটি আরও পঙ্গু।
ভাইরাসের ফার্স্ট ওয়েভ অব এটাক এটা, এরপর আরও দুই তিনটা ওয়েভ আসতে পারে। ভাইরাস তার স্ট্রেইন চেঞ্জ করে আরো ডেডলী হয়ে যেতে পারে, তাতে আরো বেশী ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। ১০০ কোটি? ২০০ কোটি? হোপ নট।
আর বোনাস হিসেবে সমগ্র দুনিয়ায় অর্থনৈতিক রিসেশন, ফ্যামিন, দুর্ভিক্ষ, মারামারি-কাটাকাটি , পলিটিকাল টারময়েল : আইমীন কেওস। কমপ্লীট কেওস। হবার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা আছে। এটলিস্ট মানসিকভাবে প্রস্তুত হন।
বেস্টকেইস: সামারে ভাইরাস শেষ বা ভ্যাকসিনে। হালকা অর্থনৈতিক দুর্যোগ, এরপর কাটিয়ে উঠা।
মাঝামাঝি কেইস: মুফতী ইব্রাহীম ।
===
ঘটনা কিন্তু সিরিয়াস দিকে মোড় নিচ্ছে, শুরুতে যদিও আমরা হালকাভাবে নিচ্ছিলাম। আমার ভার্সিটি বন্ধ। সব ক্লাস বন্ধ। সার্ভেয়িং এর মত ল্যাবও এখন অনলাইনে নাকি নিবে, কীয়েক্টাবস্থা।
===
ওয়েট এন্ড সী। ডু নট প্যানিক।

@Rezaul karim

পঠিত : ৭৯৪ বার

মন্তব্য: ০