Alapon

শাহরিয়ার কবিরকে "তষ্কর-ই-চিকেন" উপাধীতে ভূষিত করলো পাকিস্তান সরকার




মুরগীযুদ্ধের অপরাজেয় সেনাপতি, বিশিষ্ট মুরগী সাপ্লায়ার, চেতনা ধর্মের প্রধাণ পুরোহিত, ফিল্ডমার্শাল শ্রী শ্রী শাহরিয়ার কবির আল শাহবাগী আল কলাবিজ্ঞানী ওরফে মুরগী কবিরকে "তষ্কর-ই-চিকেন" (মুরগী চোর) উপাধীতে ভূষিত করলো পাকিস্তান সরকার।

মূলত ৭১ সালে নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের বাড়ি থেকে মুরগী চুরি করে তা পাকিস্তানীদের ক্যাম্পে সাপ্লাই দেয়ার প্রতিদান স্বরূপ তাকে এই উপাধীতে ভূষিত করা হয়।

ভার্চুয়াল পুরষ্কার প্রধাণ অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের প্রধাণমন্ত্রী, বিশ্বচোর সঙ্গের সভাপতি বিশিষ্টচোর শাহবাজ শরীফ বলেন,
৭১ সালে জনাব মুরগী কবিরের পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য দেখে আমরা বিষ্মিত হয়েছি। যেভাবে তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের সেনাদের ক্যাম্পে মুরগীর সাপ্লাই দিয়েছেন, সেটা অতুলনীয়। মূলত আমাদের সেনারা খাদ্য সংকটে ভুগছিলো। মুরগী কবির এর সাপ্লাই দেয়া মুরগীর উপর ভিত্তি করেই আমরা ডিসেম্বর পর্যন্ত টিকে ছিলাম। তাই তার অবদান অস্বীকার করার নয়। যদিও তিনি এখন ভাঁড়তের চর হয়েছেন, এবং চেতনা ধর্মে দিক্ষিত হয়ে এই ধর্মের প্রধাণ পুরোহিত হয়েছেন, তবে ৭১ সালের তার অবদান পাকিস্তান ভুলে যায় নি। তাই তাকে আমরা "তষ্কর-ই-চিকেন" উপাধীতে ভূষিত করছি।


যদিও এই পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন জনাব মুরগী কবির। তবে ধারণা করা হচ্ছে যে বাংলাদেশে অবস্থিত পাকিস্তান দুতাবাসের মাধ্যমে তাকে পুরষ্কারটি হস্তান্তর করা হবে।

এরপর জনাব মুরগীর মতামত জানার জন্য তাকে ফোন দেয়া হলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এই দিকে এই খবর শোনার পর চেতনাধর্মের আরেক পুরোহিত, বিশিষ্ট গর্তযোদ্ধা 'ড্রোণাচার্য ষ্যাঁড় হরহরানন্দ শ্রী শ্রী জাফ্রিক কুমার বাল' স্ট্রোক করেছেন বলে খবর পাওয়া যায়। আপাতত তাকে শাহ-fuck (শাহবাগ) এর প্রজনন চত্ত্বর (প্রজন্ম চত্ত্বর) এ চেতনার থেরাপি দিয়ে সুস্থ করার আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।

-ড. মোহাম্মদ আলী
রিপোর্টার, চেতনা টিভি।

পঠিত : ৫৪৫ বার

মন্তব্য: ০