চাঁদে গো-মুত্র খেয়ে মাতলামো করছে ভারতের নভোচারীরা - জোহেব শাহরিয়ার
তারিখঃ ২৬ আগস্ট, ২০২৩, ১৬:২২
চাঁদে নভোযান পাঠিয়েছে ভাঁড়ত। ভাঁড়তের নভোচারীরা ইতোমধ্যে চাঁদে গিয়ে পৌছেছে। চাঁদের মাটিতে পা দেয়ার আনন্দে নভোযানে করে আনা গো-মুত্র খেয়ে সেলিব্রেট করছে ভাঁড়তীয় নভোচারীরা। তাদের সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া জনৈক চ্যাংবাদিক (সাংবাদিক) এর সূত্রে জানা যায়, অত্যাধিক পরিমাণে গো-মুত্র খেয়ে চাঁদের উপর মাতলামো করছে নভোচারীরা। তারা একে অপরের গায়ে সঙ্গে করে খাওয়ার জন্য নিয়ে আসা গোবর ছিটিয়ে দিচ্ছে। চুরান্ত পাগলামো করতে করতে তারা নভোযানের বিভিন্ন মেশিনের গায়েও গোবর ছিটিয়ে দেয়, এতে করে নানা যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যায়।
এর মধ্যে অনেক নভোচারীরাই নাকি প্যান্ট খুলে ‘পুন্দে মাতারাম’ ধ্বনি দিয়ে চাঁদের উপর হাগতে বসে যাচ্ছে। এর কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তারা জানাচ্ছেন যে, “ক্ষেত রাস্তায় হাগতে বসাটা হাজার বছরের ভাঁড়তীয় সংস্কৃতির অংশ। যদিও আমাদের চন্দ্রযানে হাগু-মুতুর ব্যাবস্থা আছে। তবে আমরা আমাদের সংস্কৃতি রক্ষা করতেই চাঁদের গায়ে আমাদের স্মৃতিচিহ্ন (হাগু) রেখে যাচ্ছি।”
অভিকর্ষ বলের অভাবে নভোযাত্রীদের গু মাটিতে না পরে চাঁদের বায়ু মন্ডলে ভাসছে। এর মাঝে একজন নভোচারীকে এক ভিডিও ক্লিপে দেখা যায় মাতাল অবস্থায় মোদির ছবিতে মূত্র বিসর্জন করতে। এই কর্ম করতে করতে তিনি বলছিলেন, “মোদিজি এতোদিন গো-মুত্র খেয়েছেন, এখন একটু মানব মূত্র টেস্ট করে দেখুন না। স্বাদটা মন্দ না।”
এমতাবস্থায় পৃথিবীর বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন দাবী করে যে, অবিলম্বে ভাঁড়তীয় অসভ্য নভোচারীদের ভাঁড়তে ফিরিয়ে আনা হোক। কারণ কথায়ই তো আছে, বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে। তেমনি গো-মুত্রখোর মাতালরাও ভাঁড়তে সুন্দর।
অবিলম্বে এই কুসংস্কারাচ্ছন্ন উন্মাদগুলোকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে এনে চাঁদের পরিবেশ রক্ষা করা হোক।

মন্তব্য: ৫