Alapon

চাঁদে গো-মুত্র খেয়ে মাতলামো করছে ভারতের নভোচারীরা - জোহেব শাহরিয়ার



চাঁদে নভোযান পাঠিয়েছে ভাঁড়ত। ভাঁড়তের নভোচারীরা ইতোমধ্যে চাঁদে গিয়ে পৌছেছে। চাঁদের মাটিতে পা দেয়ার আনন্দে নভোযানে করে আনা গো-মুত্র খেয়ে সেলিব্রেট করছে ভাঁড়তীয় নভোচারীরা। তাদের সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া জনৈক চ্যাংবাদিক (সাংবাদিক) এর সূত্রে জানা যায়, অত্যাধিক পরিমাণে গো-মুত্র খেয়ে চাঁদের উপর মাতলামো করছে নভোচারীরা। তারা একে অপরের গায়ে সঙ্গে করে খাওয়ার জন্য নিয়ে আসা গোবর ছিটিয়ে দিচ্ছে। চুরান্ত পাগলামো করতে করতে তারা নভোযানের বিভিন্ন মেশিনের গায়েও গোবর ছিটিয়ে দেয়, এতে করে নানা যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে যায়।

এর মধ্যে অনেক নভোচারীরাই নাকি প্যান্ট খুলে ‘পুন্দে মাতারাম’ ধ্বনি দিয়ে চাঁদের উপর হাগতে বসে যাচ্ছে। এর কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তারা জানাচ্ছেন যে, “ক্ষেত রাস্তায় হাগতে বসাটা হাজার বছরের ভাঁড়তীয় সংস্কৃতির অংশ। যদিও আমাদের চন্দ্রযানে হাগু-মুতুর ব্যাবস্থা আছে। তবে আমরা আমাদের সংস্কৃতি রক্ষা করতেই চাঁদের গায়ে আমাদের স্মৃতিচিহ্ন (হাগু) রেখে যাচ্ছি।”

অভিকর্ষ বলের অভাবে নভোযাত্রীদের গু মাটিতে না পরে চাঁদের বায়ু মন্ডলে ভাসছে। এর মাঝে একজন নভোচারীকে এক ভিডিও ক্লিপে দেখা যায় মাতাল অবস্থায় মোদির ছবিতে মূত্র বিসর্জন করতে। এই কর্ম করতে করতে তিনি বলছিলেন, “মোদিজি এতোদিন গো-মুত্র খেয়েছেন, এখন একটু মানব মূত্র টেস্ট করে দেখুন না। স্বাদটা মন্দ না।”

এমতাবস্থায় পৃথিবীর বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন দাবী করে যে, অবিলম্বে ভাঁড়তীয় অসভ্য নভোচারীদের ভাঁড়তে ফিরিয়ে আনা হোক। কারণ কথায়ই তো আছে, বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে। তেমনি গো-মুত্রখোর মাতালরাও ভাঁড়তে সুন্দর।

অবিলম্বে এই কুসংস্কারাচ্ছন্ন উন্মাদগুলোকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে এনে চাঁদের পরিবেশ রক্ষা করা হোক।

পঠিত : ১৫৯ বার

মন্তব্য: ৫

২০২৩-০৮-২৬ ২১:৩০

User
Abrar

ভারতের এই সাফল্যে আপনি বেশ ঈর্ষান্বিত বলে মনে হচ্ছে!

submit

২০২৩-০৮-২৭ ০০:০৯

User
জোহেব শাহরিয়ার :

যে দেশের অধিকাংশ মানুষ একবিংশ শতাব্দিতে এসেও ক্ষেত-রাস্তায় হাগে, যে দেশের মানুষ এখনো লিঙ্গ পূঁজা করে, গরুর মল মূত্র খায়, যে দেশের মানুষ অমানুষের মতো মুসলিম, খ্রিষ্টান, শিখ, আদিবাসি হত্যা করে - এমন কুসংস্কারাচ্ছন্ন নরখাদক জাতির আবার সাফল্য? আবার সেই সাফলে ঈর্ষান্বিত ও হতে হবে? হা হা হা। হাসালেন।

অবশ্য আপনার মতো RAW এর দালাল চেতনা পূঁজারীর তো এটাকে সফলতা বলেই মনে হওয়া উচিৎ তাই না? যাক, এই সফলতার আনন্দে এক গ্লাস গো-মুত্র পান করুন। পান গোবর দিয়ে হোলি খেলুন। পুন্দে মাতারাম!

submit

২০২৩-০৮-২৭ ০৪:১৬

User
Abrar

সাফল্যবান কে তো সাধুবাদ দিতেই হবে, চাই সে আমার পছন্দের কেউ হোক বা না হোক। আপনি এইখানে বসে আজে বাজে কদর্য ভাষায় যা কিছু লিখছেন, আর ভারত ঐদিকে আপনাকে কাচকলা দেখিয়ে চন্দ্রবিজয়ির খাতায় নাম লিখালো। এ যেন... 'কোথায় শেখ সাদি আর কোথায় বকরির লাদি'

submit

২০২৩-০৮-২৭ ০৯:৫০

User
জোহেব শাহরিয়ার :

একে সাফল্য বলে? একটা মুড়ির টিন বানালেই সাফল্য হয়ে যায় না। নিজের রাষ্ট্রের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারই দিতে পারে নি,তার আবার সাফল্য। ভাঁড়তের জনগণের বড় অংশ এখনো খোলা আকাশের নিচে মল-মূত্র ত্যাগ করে। বড় অংশের মানুষের এখনো মৌলিক অধিকার নেই। রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু প্রত্যেকটা সম্প্রদায় গো-মুত্র পানকারীদের দ্বারা গণহত্যার স্বীকার হচ্ছে। যে রাষ্ট্রু নিজেদের জনগণের মৌলিক অধিকারই নিশ্চিত করতে পারে নি, সংখ্যালঘুদের কুকুর বেড়ালের মতো আচরণ করে, যে রাষ্ট্র আদতে একটা আগ্রাসী ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র। সে রাষ্ট্রের ব্যাপারে এতো খুশি যে হতে পারে, ধরে নিতে হবে সে মানসিক ভাবে অসুস্থ। আর অত্যাধিক মাত্রায় গো-মুত্র সেবনের ফলে সেটা হয়েছে।

আর বাজে কথা লেখার ব্যাপারে যথেষ্ট যুক্তি আছে। ভাঁড়তের মতো অসভ্য রাষ্ট্রের জন্য লেখার মতো এর চেয়ে ভালো কোনো শব্দ আমি খুঁজে পাচ্ছি না। বরং আমার উচিৎ ছিলো আরো কদর্য ভাষায় লেখা। আর ভাঁড়তের সাফল্যে আপনার মতো দেশদ্রোহী ভাঁড়তীয় চরদের এতো মনে আনন্দ কেনো? ওহো, আপনারা তো আবার থাকেন এই দেশে, খান এই দেশে, কিন্তু ভাঁড়তকে নিজের দেশ ভাবেন। শাহবাগে পঁচা বিরিয়ানি খেয়ে অখন্ড ভাঁড়তের স্বপ্ন দেখেন।

ভাঁড়ত আপনাদের মাতৃভূমিতো। তাই এই দেশে থেকে এম্বাসি থেকে ভাঁড়তের পয়সা নিয়ে দালালী করেন। লাভ নেই ভাই। যতোই ভাঁরত বন্দনা করেন, বাংলাদেশের ৯৫% জনগণ ভাঁড়তীয় আগ্রাসন থেকে নিজের মাতৃভূমিকে মুক্ত করতে চায়। তারা ভাঁড়তকে ঘৃণা করে। আপনার মতো ৫% দেশদ্রোহী চেতনাপূঁজারী ছাড়া।

submit

২০২৩-০৮-২৭ ১০:২২

User
Abrar

যেমন আপনার মর্জি...

submit