The things always silence amongst ourself.
তারিখঃ ৩ জুলাই, ২০২৫, ১৬:৫৪
???? এক লাখ বিশ হাজার কোটি টাকা ঋণ ব্যবসায়ীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশে – সেই অর্থ এখন কোথায়? ????
আপনি যা উল্লেখ করছেন:
আপনি সম্ভবত বাংলাদেশে বিশাল পরিমাণ ব্যাংক ঋণের কথা বলছেন — ১,২০,০০০ কোটি টাকা (১.২ ট্রিলিয়ন টাকা) — যা ব্যবসায়ী এবং কর্পোরেট গ্রুপের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে:
✅ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো
✅ বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক
✅ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ
---
❓ সেই অর্থ এখন কোথায়?
1️⃣ ???? ব্যবসায়িক প্রকল্পে (আংশিকভাবে):
কিছু ঋণ ব্যবহৃত হয়েছে:
কারখানা স্থাপনে
আমদানি/রপ্তানি কার্যক্রমে
অবকাঠামো উন্নয়নে
যন্ত্রপাতি বা জমি ক্রয়ে
কিছু ক্ষেত্রে অর্থ প্রকৃতপক্ষে বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং ব্যবসায়ীরা সময়মতো ঋণ পরিশোধ করছে।
---
2️⃣ ❌ অপব্যবহার বা আত্মসাৎ (বড় উদ্বেগ):
অনেক ঋণ এখনও পরিশোধ করা হয়নি। কিছু ব্যবসায়ী ঋণ নিয়ে:
বিদেশে অর্থ পাচার করেছে (মানি লন্ডারিং)
কোনো প্রকল্প শুরুই করেনি
ভুয়া কোম্পানির নামে ঋণ নিয়েছে
রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে ঋণ ফেরত না দিয়েই পার পেয়েছে
???? এগুলোকে “ডিফল্ট ঋণ” বা অসফল ঋণ (NPLs) বলা হয়।
২০২৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী:
> ???? বাংলাদেশে ১.৫ ট্রিলিয়ন টাকা (১.৫ লাখ কোটি টাকা) ডিফল্ট ঋণ আছে।
---
3️⃣ ???? বিদেশে পাচার করা অর্থ:
বাংলাদেশ ব্যাংক, দুদক (Anti-Corruption Commission) এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ট্র্যাক করেছে যে অর্থ:
সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দুবাই, কানাডা, সুইজারল্যান্ড ইত্যাদিতে পাঠানো হয়েছে
বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, দ্বিতীয় বাড়ি বা ভুয়া বিনিয়োগ প্রকল্পে রাখা হয়েছে
---
4️⃣ ???? এখনও ব্যাংকে (জমাট/পুনর্গঠন):
কিছু ঋণ এখন:
“ঋণ পুনর্গঠন” প্রকল্পের অধীনে (পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে)
খারাপ ঋণ হিসেবে চিহ্নিত বা বাতিল করা হয়েছে
অপরিশোধিত ঋণগুলোর কারণে

মন্তব্য: ০