খুব নিষ্ঠা আর আন্তরিকতার সাথে, ভীষণ বিনয় আর ভালোবাসার সাথে, খুব আবেগ আর উদ্দীপনার সাথে অনেকগুলো কাজ করি। যেগুলোতে দুনিয়াবী কোন চাওয়া পাওয়া থাকে না। যেগুলো খুব নির্জনে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যেই
একেবারে নিবেদিত প্রাণ হয়ে করতে হয়।
বিস্তারিত পড়ুন
মারওয়ান ইবনে হাকাম মদিনাবাসীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করলো। ক্ষমতার গরম ও দাম্ভিকতা দেখালো। উসমান রা.-এর ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও তিনি এটাকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হননি। এই ঘটনা তাঁকে খাদের কিনারে ফেলে দিয়েছে। মারওয়ানের ক্ষুব্ধ আচরণের ফলে আলী রা. রাজনৈতিক বিষয়ে আর হস্তক্ষেপ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।…বিস্তারিত পড়ুন
ঈসা (আঃ) মানবতার জন্য প্রেরিত পাঁচজন সর্বশ্রেষ্ঠ রসূলের মধ্যে একজন —যাদের সম্মিলিতভাবে উলুল আযম বলা হয়। তিনি ছিলেন আমাদের রাসুলের (ﷺ) পূর্বে সর্বশেষ রাসূল। ইমাম আস-সুয়ূতির মতে, তিনি সাহাবাদের মধ্যেও সর্বশ্রেষ্ঠ হিসেবে পরিগণিত, কারণ তাকে জীবিত অবস্থায়…বিস্তারিত পড়ুন
একটা মানুষের আখেরাত বরবাদ হওয়ার জন্য এই দুই সিচুয়েশন ই যথেষ্টঃ-
(১) ঠান্ডা মাথায় গুনাহ করা।
(২) একগুঁয়েমী ও অলসতা করে কুরআন হাদিসের জ্ঞান অর্জন থেকে দূরে থাকা।
♦️♦️ঠান্ডা মাথার গুনাহঃ-
সহজ কথায় "Don't care"…বিস্তারিত পড়ুন
মানুষের মন বড় অদ্ভুত। কখন যে কি খেয়ালে আসে! আগে কখনো বিষয়টা এভাবে খেয়াল করিনি। কবিদের প্রতি ইসলামের অনুরাগ দেখে আমি বিস্মিত ও অভিভুত হয়েছি।
কবিদের আল্লাহ এতো ভালোবাসেন যে অবাক না হয়ে পারা যায়…বিস্তারিত পড়ুন
উসমান রা.-এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সূত্রপাত কুফায়। কুফার একটি মহল উমার রা.-এর সময় থেকেই বিশৃঙ্খলা করতো। নানানভাবে তারা গভর্নরকে বিতর্কিত করতো। এর ফলে সেখানে রাষ্ট্র পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। বার বার তারা জনগণকে গভর্নরের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তুলতো। জনগণ ঐ…বিস্তারিত পড়ুন
মহান আল্লাহ রাব্বুল আ'লামিন মানুষের হিদায়েতের জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন। সর্বশেষ রাসূল হিসেবে আল্লাহ রাব্বুল আ'লামিন আরবের বুকে প্রেরণ করেছেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে। যিনি ছিলেন আরবের জাহেলি সমাজের বুকে আল্লাহর…বিস্তারিত পড়ুন
শিরক কী, কীভাবে মানুষ শিরক করে
ইসলামই একমাত্র ধর্ম যেখানে স্রষ্টা অর্থাৎ আল্লাহ তার কোনো ক্ষমতাতেই কাউকে অংশীদার সাব্যস্ত করেননি। আল্লাহই একমাত্র একক ইলাহ যিনি সমস্ত ক্ষমতার অধিকারী। সৃষ্টির শুরু থেকেই আল্লাহ তাওহিদের এই একটি
বাণীই প্রচার করেছেন। তারপরও যুগে যুগে…বিস্তারিত পড়ুন
উসমান রা.-এর শাসনামলে তিনটি ফ্রন্টে রাষ্ট্রের সীমানা বাড়ে। পূর্বে আফগানিস্তানের কাবুল পর্যন্ত ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানা বিস্তৃত হয়। ইউরোপের দিকে ইস্তাম্বুলের প্রণালি পর্যন্ত আর আফ্রিকার দিকে মিশর
ছাড়িয়ে লিবিয়া, আলজেরিয়া ও ভূমধ্যসাগরের নিয়ন্ত্রণ নেয় ইসলামী রাষ্ট্র।
…বিস্তারিত পড়ুন
১.
গতকাল ৪ ডিসেম্বর ছিলো। ১১৩১ সালের উক্তদিনে, বিখ্যাত মুসলিম কবি, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ ওমর খৈয়াম ইরানে মৃত্যুবরণ করেন। এই বিশ্ব-সম্পদ মানুষটি ১০৪৮ খ্রিস্টাব্দে ইরানের নিশাপুরে জন্মগ্রহণ করেন।
ওমর খৈয়াম ছিলেন সুলতান মালিক শাহের সমসাময়িক। তিনি সুলতান সুলতান মালিক…বিস্তারিত পড়ুন
রাসূলুল্লাহ সা. ও প্রথম দুই খলিফার আমলে ইসলামী খিলাফাতের কোন নৌবাহিনী ছিল না। উসমান রা.-এর আমলে খিলাফতের উত্তর পশ্চিমমুখী অর্থাৎ ইউরোপের দিকে সম্প্রসারণের স্বার্থে নৌবাহিনী গঠনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের সাথে পরামর্শক্রমে খালীফা নৌবাহিনী গঠনের অনুমতি দেন।…বিস্তারিত পড়ুন
সহীহ বুখারিতে একটা হাদিস আছে। এরকম,
“এক ব্যক্তি ইবনে উমার (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)-কে জিজ্ঞেস করলো, আপনি কিয়ামতের দিন আল্লাহ ও তাঁর মুমিন বান্দার মধ্যে গোপন আলোচনার ব্যাপারে রাসুল (সসল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে কী বলতে শুনেছেন? তিনি বলেছেন, তোমাদের এক…বিস্তারিত পড়ুন
ইসলাম নারী-পুরুষ উভয়কে শিক্ষা অর্জনের নির্দেশ দেয় এবং উৎসাহ প্রদান করে। কুরআন-হাদিসে এমন কোনো উক্তি নেই যা নারীর শিক্ষা গ্রহণকে নিষিদ্ধ করে কিংবা নিরুৎসাহিত করে। ইসলামের ইতিহাসে অনেক আলিমা, মুহাদ্দিসা, ফকিহা ও খ্যাতনামা নারীদের দৃষ্টান্ত আছে। যেই…বিস্তারিত পড়ুন
বাংলাদেশের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা মোটাদাগে ইসলাম সম্মত না। উপরন্তু আজকাল ব্যপকহারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পরিক্ষার হলে মুসলিম নারীরা হিজাব নিকাব সংক্রান্ত বিড়ম্বনায় পড়ছেন। ছোট বড় সব বিদ্যালয়গুলোতে ইসলাম চর্চা বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে। মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্র হিসেবে এটা…বিস্তারিত পড়ুন
একটু খারাপ লাগতে পারে। কঠিন মনে হতে পারে। হয়তো অনেকেই সহ্য করতে পারবেন না। বাঁকাচোখে দেখবেন। তবুও বলি। বলা কর্তব্য। আমাদের কাজ কিন্তু পৌঁছে দেওয়া। বলে যাওয়া। কে আমলে নিলো কে নিলো না, সেটা বিষয় না ।বিস্তারিত পড়ুন
ইসলামি আন্দোলনের সংজ্ঞায় ইসলামি আন্দোলনের রাহবারগণ বলে থাকেন যে, ইসলামি আন্দোলন হচ্ছে জীবনের সর্বক্ষেত্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা।
আর ইকামাতে দ্বীনের শাব্দিক অর্থ “দ্বীন প্রতিষ্ঠা।” স্বাভাবিকভাবে আমরা ইকামাতে দ্বীন মানে ইসলাম প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকেই বুঝি।
বিস্তারিত পড়ুন
একদিন বিশিষ্ট সাহাবী হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান রা. বিচলিত হয়ে উসমান রা.-এর কাছে এলেন। তিনি বললেন, ইহুদী ও খৃস্টানদের মতো নিজেদের কিতাবের ব্যাপারে মতভেদ করার পূর্বেই আপনি এই উম্মাহকে সামলান। হুযাইফা রা. সিরিয় ও ইরাকী যোদ্ধাদের সাথে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান…বিস্তারিত পড়ুন
বিংশ শতাব্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবিদ উস্তায সাঈয়েদ আবুল আ'লা মওদূদী রহ.বলেন-
গানে যদি অশ্নীল কথা এবং আকীদা বিশ্বাস বিনষ্টকারী কোনো বিষয় না থাকে আর বাদ্যযন্ত্র বাজানো না হয়, তবে ইসলামে সেরকম নির্দোষ গানের নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে গানে…বিস্তারিত পড়ুন
মদিনায় রাষ্ট্রগঠন করার পর হযরত মুহাম্মদ সা. ইহুদী গোত্রগুলোর সঙ্গে নানারূপ চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন এবং তাদের জান-মালের কোনো ক্ষতি না করার ও তাদেরকে সর্বপ্রকার ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রদানের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। তারপরও ইসলামী আন্দোলনের ক্রমবর্ধমান উন্নতিতে ইহুদি আলিমগণ বিশেষভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলো।বিস্তারিত পড়ুন
রাসূল সা.-এর সময়ে ও আবু বকর রা.-এর সময়ে বাইতুলমাল / কোষাগার প্রতিষ্ঠা হলেও এটি স্বাতন্ত্র ও পূর্ণতা পায়নি। তাঁরা আয় করতেন ও সাথে সাথেই খরচ করতেন। উমার রা. অর্থনৈতিক বিভাগ গঠন করেন এবং এর তত্ত্বাবধানের জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ করেন।…বিস্তারিত পড়ুন