তারিখঃ ২ নভেম্বর, ২০১৮, ০২:৩৪
মাউন্ট এরিবাস:
দেখতে অনেকটা কুয়োর মতো হলেও মূলত এটি একটি পর্বতশৃঙ্গ।
কানাডা গ্লেসিয়ার :
এত বড় গ্লেসিয়ার সচারচর দেখা যায় না। যতটা পানির ওপর দেখা যাচ্ছে তা সিনেমার ট্রেলরের মতোই। এর সিংহভাগই ডুবে রয়েছে পানি নীচে।
ব্লু আইস:
নীল রঙে সাদা মিশলে কেমন দেখাবে? সাদা বরফের মধ্য দিয়ে হাল্কা নীলের শোভায় মাতোয়ারা গোটা কুমেরু।
ট্রান্স-অ্যান্টার্কটিকা পর্বত:
এটাই কি স্বর্গ? বরফের চাদরের ওপর দিয়ে উঁকি মারছে ছোট ছোট পাহাড়চূড়া।
আইস বার্গ:
কবেকার কোন রাজপ্রাসাদ? নাহ! রাজা, রাজ্য, রাজপ্রাসাদের ব্যাপারই নেই। বরফ নিয়ে প্রকৃতির খেলা।
অ্যান্টার্কটিক সমুদ্র:
শীতলতম পানির সমুদ্র এই অ্যান্টার্কটিক সমুদ্র। কখনও জমাট শুভ্রতা, কখনও উচ্ছ্বল জলরাশি, এক এক জায়গায়ে এক এক রকম রূপ তাঁর। শুধুই তাই নয়, প্রচুর বিরল প্রজাতির মাছ এবং সামুদ্রিক প্রাণীও রয়েছে এই সমুদ্রে।
অরোরা অস্ট্রালিস :
অ্যান্টির্কটিকার আকাশ জুড়ে সবুজ আলোর এই বিচ্ছুরণই অরোরা অস্ট্রালিস। তার মায়াবী আলোর জাদু দেখে মাত হননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
অবজার্ভেশন হিলস:
ছোট করে তাকে ‘অব হিলস’ বলেও ডাকা হয়। অ্যান্টিকর্টিকার সম্পূর্ণ ভিউ দেখার জন্য সবচেয়ে সুন্দর জায়গা এই ৭৫৪ ফুট উচ্চতার পাহাড়।
ম্যাকমুরডো স্টেশন :
অবজার্ভেশন হিলস থেকে সুন্দর দেখা যায় এই সম্পূর্ণ স্টেশনটি। বরফের চাদরের ওপর যেন হাল্কা ছড়িয়ে ছিটিয়ে সাজানো রয়েছে পুঁচকে বাড়িগুলো। আসলে বাড়ি নয়, এটি পোলার রিসার্চ অরগানাইজেশন।
অ্যালবার্ট পি ক্র্যারি সায়েন্স অ্যান্ড ইন্ঞ্জিনিয়ারিং সেন্টার :
অ্যান্টিকটিকায় ৪৩২০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে এই সেন্টার। ভূপদার্থবিদ অ্যালবার্ট পি ক্র্যারি নামানুসারে এই সেন্টারটি তৈরি হয়েছে।
পঠিত : ৮৩০ বার
মন্তব্য: ০