এবারের অমঙ্গল শোভাযাত্রায় কলাবিজ্ঞানীদের তৈরি পারমাবিক বোমা সামনে আনা হবে
তারিখঃ ১৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০:৫২
চারুকলার বিজ্ঞানমনষ্ক মাদকাসক্ত পোলাপান ও শাহবাগী কলাবিজ্ঞানীদের যৌথ উদ্দ্যোগে পারমানবিক বোমা তৈরি করলো বাঙ্গু সেক্যু কলা সাইন্টিস্টগণ। এই পারমানবিক প্রজেক্টের প্রধাণ সমন্বয়ক ছিলেন ড্রোণাচার্য ষ্যাঁড় হরহরানন্দ শ্রী শ্রী জাফ্রিক কুমার বাল ওরফে ষ্যাঁড় জাফ্রিক বাল।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড্রোণাচার্য বলেন: "এই পারমানবিক বোমায় ইউরেনিয়ামের বদলে গো-মুত্রের ব্যাবহার হয়েছে। গো-মুত্র ইউরেনিয়ামের চেয়ে শক্তিশালী।"
এই প্রকল্পে র-ম্যাটারিয়েলস সাপ্লাইয়ের দায়িত্বে ছিলেন চেতনাধর্মের প্রধাণ পুরোহিত বীর মুরগীযোদ্ধা ফিল্ড মার্শাল শাহরিয়ার কবির ওরফে মুরগী কবির। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "১৯৭১ সালে যেভাবে ভাঁড়ত থেকে মুরগী পাকিস্তানিদের ক্যাম্পে সাপ্লাই দিয়েছি। তেমনি ভাবে পারমানবিক বোমা তৈরির জন্য গো-মুত্র ভাঁড়ত থেকে আমিই এনেছি। এই বোমা দিয়ে আমরা ছাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করবো।"
এই প্রকল্পের অর্থযোগান দাতা বমি পিয়াল সাংবাদিকদের বলেন, "মূর্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে কথা বলা ছাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে আমরা এই পারমানবিক বোমা ব্যাবহার করবো। গঙ্গীরা সাবধান! গে ছিরি রাম!"
তাদের আবেগ ঘন বক্তব্য শুনে অনেকেরই চেতনার বীর্যপাত হয়ে যায়। এবারের পহেলা বৈশাখ অর্থাৎ বৈশাখী পূঁজার অমঙ্গল শোভাযাত্রায় প্রথম বারের মতো এই পারমানবিক বোমা সামনে আনা হবে। এর মধ্য দিয়ে পৃথিবীর একক পরাশক্তিতে পরিণত হবে বাংলাদেশ।
মন্তব্য: ০