আজ ১৬ আগস্ট। ১৯৭৫ সালে এই দিনে বাংলাদেশের মানুষ নতুন এক সূর্য দেখেছে। যেদিন এদেশের ১ম স্বৈরশাসক ও জালিম শেখ মুজিব খুন হওয়ার পরের সূর্য। যাক আমার আলোচনা সূর্য নিয়ে নয়, সংবাদপত্র নিয়ে।
মুজিব যখন… বিস্তারিত পড়ুন
হুসাইন রা. তার পরিবারসহ শ'খানেক সঙ্গী সাথীদের নিয়ে কারবালায় পৌঁছলেন। সেখানে উবাইদুল্লাহ বিন যিয়াদের অগ্রবর্তী বাহিনীর সাথে তাঁর দেখা হয়। এই বাহিনীর নেতা ছিলেন হুর বিন ইয়াজিদ। তিনি হুসাইন রা.-কে বললেন, আমীর উবাইদুল্লাহ আপনাকে তার কাছে যেতে বলেছেন অথবা… বিস্তারিত পড়ুন
তখন হেজাজ নামে প্রদেশের অধীনে মক্কা ও মদিনা শহর ছিল। মদিনা ছিল কেন্দ্র। ওলিদ বিন উতবা ছিলেন হেজাজের গভর্নর। ইয়াজিদের আনুগত্য এড়ানোর জন্য আবু বকর রা.-এর নাতি আব্দুল্লাহ বিন যুবায়ের রা. মদিনা ছেড়ে মক্কায় চলে যান। সেখানে তার সাথে… বিস্তারিত পড়ুন
একদিন মুয়াবিয়া রা. ইন্তেকাল করলেন। সেসময় ইয়াযিদ ছিল হিমসের হাওয়ারিন দূর্গে। সেখান থেকে মৃত্যুর সংবাদ শুনে দ্রুত রাজধানী দামেশকে চলে আসেন। ইয়াযিদ আসার আগেই মুয়াবিয়া রা.-এর দাফন সম্পন্ন হয়ে যায়।
যেহেতু মুয়াবিয়া রা. আগেই ইয়াজিদের পক্ষে… বিস্তারিত পড়ুন
আজ ১২ আগস্ট। ইসলামী সংস্কৃতির পুরোধা ব্যক্তিত্ব ও ইসলামী জাগরণের কবি মতিউর রহমান মল্লিকের ১১ তম মৃত্যুবার্ষিকী।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সংগীতাঙ্গনে ইসলামী চেতনার যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা পূরণ করতে যারা এগিয়ে এসেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম… বিস্তারিত পড়ুন
আলী রা. যখন শাহদাত বরণ করেন তখন পরবর্তী খলিফা হিসেবে নির্বাচিত হন তাঁরই ছেলে হাসান বিন আলী রা.। তিনি খিলাফতের দায়িত্ব নিলে তৎকালীন আরবের লেবান্ট অঞ্চলের (সিরিয়া, লেবানন, জর্ডান, ফিলিস্তিন) শাসক মুয়াবিয়া রা. পূর্বের মতোই বিদ্রোহ করেন। তখন খিলাফতের… বিস্তারিত পড়ুন
সাইয়্যেদেনা উমার রা.-এর শাসনামল। ইসলামী হুকুমাত তখন অনেক বড়। এর মধ্যে একটি সংকটে পড়লো রাষ্ট্র। আরবে তৎকালীন সমাজ মাসের হিসেব ও তারিখের হিসেব করতো কিন্তু নির্দিষ্টভাবে সনের হিসাব করতো না। রাষ্ট্র বিশাল হওয়ায় অনেক ডকুমেন্টস মেইনটেইন করতে হচ্ছে। যেমন,… বিস্তারিত পড়ুন
মুশরিকদের সাথে যুদ্ধবিরতির সন্ধি হওয়ার সাথে সাথেই মুহাম্মদ সা. কালবিলম্ব করেননি। পুরো আরবে তিনি তাবলীগ ও তারবিয়াতের কাজ শুরু করে দিয়েছেন। যেহেতু নতুন করে যুদ্ধ লাগার সম্ভাবনা কমে গিয়েছে তাই তিনি পুরো পৃথিবীতে ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে দেওয়ার প্ল্যান করলেন।… বিস্তারিত পড়ুন
সমস্যার সূত্রপাত হুদায়বিয়া সন্ধির সময় থেকে। সন্ধির একটি শর্ত ছিলো অসম। কুরাইশরা নিজেদের লোকদের মুসলিম হওয়া ঠেকানোর জন্য একটি শর্ত দিয়েছিল। মক্কা থেকে কেউ যদি মদিনায় যায় তবে তাকে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য থাকবে মদিনা। কিন্তু মদিনা থেকে কেউ ফিরে… বিস্তারিত পড়ুন
মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্র ধীরে ধীরে শক্ত অবস্থান নিচ্ছে। খন্দকের যুদ্ধ ও বনু মুস্তালিকের যুদ্ধের পর মদিনায় হামলা করার মতো আর কোনো গোষ্ঠী আরবে ছিল না। এই সময়ে আল্লাহ তায়ালা আরব বিজয়ের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। সেই সূত্রে তিনি মুহাম্মদ সা.-কে… বিস্তারিত পড়ুন
তখন সম্ভবত ক্লাস সিক্সে পড়ি। ক্রিকেট খেলছিলাম। শর্টে ফিল্ডিং করছি। ব্যাটসম্যান আমার মামা। তিনি সজোরে ব্যাট ঘুরালেন। টেপটেনিস বলটি আমি রিসিভ করতে সক্ষম হই নাই। লেগে গেল চোখে। ভীষণ ব্যাথা পেলাম।
রক্তপাত হলো।
জরুরি চিকিৎসা… বিস্তারিত পড়ুন
১৯৭১ সালের পরে আমাদের সমাজের এক বৃহত্তর অংশ শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে মান্য করে, অনুসরণ করে। তার আগে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে জাতির পিতা হিসেবে মান্য করতো। জিন্নাহকে পাকিস্তানের অনেকে এখনো জাতির পিতা হিসেবে… বিস্তারিত পড়ুন
বনু মুস্তালিকের যুদ্ধ শেষে ফিরে আসার সময় আমাদের মা আয়িশা রা.-এর জীবনে একটি ছোট দুর্ঘটনা ঘটে। এটি মুনাফিকেরা বড় করে ফেলে। এবং এর ফলে মুহাম্মদ সা. ও আয়িশা রা. এর জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর মুমিনরা এই ধরণের ফিতনায়… বিস্তারিত পড়ুন
মদিনা রাষ্ট্র গঠনের পর যারা এর বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম মুনাফিক গোষ্ঠী। মুহাম্মদ সা. অন্যান্য গোষ্ঠীদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিলেও অত্যন্ত কৌশলী ভূমিকা নিয়েছেন মুনাফিকদের
বিরুদ্ধে।
মুনাফিকরা একদিনে হুট করে তৈরি হয়নি। এর… বিস্তারিত পড়ুন
কাসিম ছিল মুহাম্মদ সা.-এর বড় ছেলের নাম। একইসাথে তিনি সবচেয়ে বড় সন্তানও ছিলেন। কিন্তু তিনি বেশিদিন বাঁচেননি। তার জীবনকাল ছিল ১ সপ্তাহের কাছাকাছি। এরপর রাসূল সা.-এর চার মেয়ে জন্ম নেন। আল্লাহর রাসূল সা. তাঁর ১ম সন্তান কাসিমকে খুবই ভালোবাসতেন।… বিস্তারিত পড়ুন
খন্দকের যুদ্ধের সময় বহুদিন আবু সুফিয়ানের বাহিনী মদিনা অবরোধ করে রাখে। কিন্তু খন্দক থাকায় তা পেরিয়ে মদিনায় প্রবেশ করতে পারছিলো না। এমতাবস্থায় এক রাতে আল্লাহ তায়ালা তাঁর সেনাবাহিনী পাঠালেন। ভীষণ ধুলি ঝড়ে উড়ে গেল মুশরিকদের সম্মিলিত বাহিনীর তাঁবু ও… বিস্তারিত পড়ুন
মদিনায় রাষ্ট্রগঠন করার পর হযরত মুহাম্মদ সা. ইহুদী গোত্রগুলোর সঙ্গে নানারূপ চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন এবং তাদের জান-মালের কোনো ক্ষতি না করার ও তাদেরকে সর্বপ্রকার ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রদানের নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। তারপরও ইসলামী আন্দোলনের ক্রমবর্ধমান উন্নতিতে ইহুদি আলিমগণ বিশেষভাবে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলো। বিস্তারিত পড়ুন
উহুদ যুদ্ধের সৃষ্ট বিশৃঙ্খলা ও ষড়যন্ত্র রাসূল সা. কৌশলে ও সামরিক তৎপরতা চালানোর মাধ্যমে কন্ট্রোল করেন। ফলে জাজিরাতুল আরব তথা আরব উপদ্বীপে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। চারিদিকে মুসলমানদের প্রভাব প্রতিপত্তির বিস্তার ঘটে। এই সময়ে ইহুদিরা তাদের ঘৃণ্য আচরণ, ষড়যন্ত্র এবং… বিস্তারিত পড়ুন
বাংলাদেশে গুম খুনের একটা বড় অংশ হয় র্যাবের দ্বারা। বাংলাদেশের মানুষের কাছে এটি এখন একটি আতঙ্কের নাম। অথচ এমনটা ছিল না।
২০০২ সালের অপারেশন ক্লিনহার্টের পর তৎকালীন জোট সরকার মনে একটা বিশেষায়িত বাহিনীর প্রয়োজন। যারা… বিস্তারিত পড়ুন
উহুদের সামরিক বিপর্যয়ের পর নবগঠিত ইসলামী রাষ্ট্র 'মদিনাতুন্নবি' কঠিন রাজনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। এই বিপর্যয় তৈরি করেছে তিনটি পক্ষ। প্রথমত নজদের মুশরিকরা। তারা রাজি ও বীরে মাউনার ঘটনায় মুসলিম দুইটি তাবলীগী দলের ওপর হামলা চালিয়ে খুন করে। বিস্তারিত পড়ুন