পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের নেতৃত্বে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় ১৯৬৭ সালে। ক্রমেই সেই আন্দোলন জোরালো হতে থাকে। ১৯৬৮ সালে আন্দোলনের মূল ফোকাস তৈরি করে আইয়ুবের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো। তার সাথে যুক্ত হয়েছে ন্যশনাল স্টুডেন্টস ফেডারেশন (NSF)।…বিস্তারিত পড়ুন
দাম্পত্যজীবন খুব একটা সুখকর ছিলো না আল্লামা ইকবালের। সত্যি বলতে, এ ধরায় কোনো মানুষই পরিপূর্ণ নয়। জাতির ভাগ্য পরিবর্তনকারী বড় বড় মানুষের ব্যক্তিজীবন নানা বঞ্চনা আর ব্যর্থতার দুঃখে ভরপুর দেখতে পাওয়া যায়। এটা জরুরি নয় যে, সব বড় রাজনৈতিক নেতা, বড় শিল্পী, কবি,…বিস্তারিত পড়ুন
আগরতলা ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই একদিনের ঘটনা নয়। এটি ছিল একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যা ১৯৬২ সালে নিউক্লিয়াসের সিরাজুল আলম খান শুরু করেছিলো। সেনাবাহিনীতে নিউক্লিয়াসের প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন বরিশালের লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র প্রকাশ হওয়ার মাধ্যমে পুরো নিউক্লিয়াস টিম ধরা…বিস্তারিত পড়ুন
আগরতলা হলো ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী। এখানে নিউক্লিয়াসের মধ্যস্থতায় ১৯৬৭ সালে এক গভীর ষড়যন্ত্র অনুষ্ঠিত হয়। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর কিছুসংখ্যক বাঙালি অফিসার ও সিপাহি অতি গোপনে সংগঠিত হতে থাকেন। এর নেপথ্যে কাজ করে নিউক্লিয়াস। তারা সশস্ত্র বিদ্রোহের মাধ্যমে পূর্ব…বিস্তারিত পড়ুন
জীবনের শেষ দিনগুলোতে তাঁকে পাহারা দিয়েছিলো ১২ জন মার্কিন সৈন্য। মার্কিন ৫৫১ নম্বর মিলিটারি পুলিশ কোম্পানির ওই ১২ জন সেনা সদস্যকে ডাকা হতো ‘সুপার টুয়েলভ’ বলে। সেই ১২ জনের একজন হলেন উইল বার্ডেনওয়ার্পার। তিনি একটি বই লিখেছেন, যার নাম ‘দা প্রিজনার ইন হিজ…বিস্তারিত পড়ুন
১১৭৬ সালের সালের কথা। অপরাজেয় সেনানায়ক সালাউদ্দিন আইয়ুবি। একের পর এক ক্রুসেডে ইউরোপিয়ানদের পরাজিত করে এবার নিজ দেশের দিকে মনযোগ দিয়েছেন। প্রায় ৫০ হাজার সৈন্য নিয়ে মিশর থেকে সিরিয়ার পথে রওনা করলেন সালাউদ্দিন আইয়ুবি। ঝড়ের মতো ঢুকে পড়লেন সিরিয়ার…বিস্তারিত পড়ুন
১৯৬৬ সালে আইয়ুব বিরোধী জোটের আন্দোলন নষ্ট করে দেয় আইয়ুব খান শেখ মুজিবের মাধ্যমে। এরপর বিরোধী দলগুলো আবারো আইয়ুবের বিরুদ্ধে জোট গঠন করে। এবারের উদ্যোক্তা আতাউর রহমান খান। আতাউর রহমান খান ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি। তিনি কিছুদিন পূর্ব…বিস্তারিত পড়ুন
১৯০৫ সালে ইংরেজ সরকার বাংলাকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করার নিমিত্তে বাংলাকে দুইভাগ করে, যা বঙ্গভঙ্গ নামে পরিচিত। পূর্ববাংলা (বাংলাদেশ) ও আসাম নিয়ে একটি প্রদেশ করে যার রাজধানী করা হয় ঢাকাকে। ঢাকা রাজধানী হলে মুসলিমরা লাভবান হবে এই হিংসায় কোলকাতার হিন্দু…বিস্তারিত পড়ুন
আপনারা তো ফ্রি-মেসন, ইলুমিনাতি ইত্যাদি গুপ্ত সংগঠনের সাথে পরিচিত। পৃথিবীর সকল ষড়যন্ত্র নাকি তাদের দ্বারাই হয়। আমরা আজকে জানবো বাংলার ইলুমিনাতি নিয়ে। বাংলার এই গোপন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সিরাজুল আলম খান। নোয়াখালীর সন্তান এই সিরাজুল আলম খান পড়েছেন ঢাকা ভার্সিটিতে…বিস্তারিত পড়ুন
৪৬৫ হিজরি। মানযিকার্টের যুদ্ধের পর আল্প আরসালান পশ্চিম এশিয়ার অধিকাংশ অধিকার করেন। এরপর তিনি তার পূর্বপুরুষদের অঞ্চল তুর্কিস্তান অধিকার করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। এক শক্তিশালী সেনাবাহিনী নিয়ে তিনি আমু দরিয়ার দিকে যাত্রা করেন। এ বছর সুলতান আল্প আরসালান ২ লাখ…বিস্তারিত পড়ুন
১৯৬৫ সালের সেপ্টেম্বরে পাক ভারত যুদ্ধ হয়। যুদ্ধটি স্থায়ী ছিল ১৭ দিন। কাশ্মীরসহ নানা ইস্যুতে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। ভারতের বন্ধু রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বন্ধ হয় এবং একটা চুক্তি হয়, যা তাসখন্দের চুক্তি বলে অভিহিত। পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলো ও…বিস্তারিত পড়ুন
তখনো মক্কা বিজয় হয়নি। একদিন আল্লাহর রাসূল কয়েকজন সাহাবিকে একটা জায়গায় পাঠালেন। সাহাবিদের দলনেতা ছিলেন আসেম ইবনে সাবেত রা.।
কিন্তু পথিমধ্যে তাদের উপর মুশরিকরা আক্রমণ করে। সাহাবিরা এমন অতর্কিত আক্রমন দেখে প্রথমেই বেশ ভড়কে গেলেও, পরোক্ষণেই কোষবদ্ধ তলোয়ার…বিস্তারিত পড়ুন
জাহেলি যুগে আরবরা এক জ্ঞানী ব্যক্তির নাম জানতেন। তাকে শ্রদ্ধা করতেন। বুদ্ধিমান ও জ্ঞানী হিসেবে আরবে লুকমান বহুল পরিচিত ব্যক্তিত্ব। তিনি আরবদের কাছে লুকমান হাকিম হিসেবে পরিচিত ছিলেন। জাহিলী যুগের কবিরা যেমন ইমরাউল কায়েস, লবিদ, আ'শা, তারাফাহ প্রমুখ তাদের…বিস্তারিত পড়ুন
ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে রাষ্ট্র বেসিক্যালি দুই প্রকার। দারুল ইসলাম ও দারুল হারব। ফিকহবিদেরা দারুল হারবকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। দারুল আমান ও দারুল হারব।
তাহলে রাষ্ট্রের তিনটি প্রকার পাওয়া গেল।
১- দারুল ইসলাম…বিস্তারিত পড়ুন
নীল নদের অববাহিকায় গড়ে উঠেছে মিশর। যার উত্তরে ভূমধ্যসাগর ও পূর্ব দিকে লোহিত সাগরের ঘেঁসে দক্ষিণে ইউথপিয় পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। তৎকালীন রাজধানীর নাম মিসিফিস। যা বর্তমানে কায়রো থেকে চৌদ্দ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই নগরীতেই হযরত মূসা আলাইহি সালাম নবুয়াতের দায়িত্ব পালন করেন। বিস্তারিত পড়ুন
১৯৬৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসের পাক-ভারত যুদ্ধ ছিল দুটি দেশের মধ্যে এক বছরে সংঘটিত তিনটি বিবাদমান ঘটনার ধারাবাহিক পরিণতি। এগুলো হলো: এপ্রিল মাসে কুচের রান অঞ্চলে সীমিত আকারের পরীক্ষামূলক যুদ্ধ, আগস্ট মাসে ছদ্মবেশে পাকিস্তানিদের কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ, এবং পরিশেষে সেপ্টেম্বর মাসে…বিস্তারিত পড়ুন
১৯৬৪ সাল। পাকিস্তানের ১ম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। আইয়ুব খানের স্বৈরাচারী আচরণের বিরুদ্ধে সব রাজনৈতিক দল একাট্টা। রাজনীতি থেকে অভিমান করে বিদায় নেয়া বাংলার অন্যতম প্রধান নেতা খাজা নাজিমুদ্দিন কাছে হাজির হয়েছে সমসাময়িক অনেক নেতা। এর মধ্যে আওয়ামীলীগ সভাপতি আ. রশিদ…বিস্তারিত পড়ুন
বরিশাল টাউন হলে মিটিং চলছিল।মিটিংয়ে ঝালকাঠির একটি মসজিদে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী কর্তৃক মুসলমানদের ওপর গুলিবর্ষণের ঘটনা নিয়ে আলোচনা চলছে।আলোচনায় সভাপতিত্ব করছিলেন এ কে( আবুল কাশেম) ফজলুল হক।
তো হক সাহেব জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়েই চলছেন।এক পর্যায়ে তিনি…বিস্তারিত পড়ুন
আইয়ুব খান জনগণের দাবির মুখে ক্ষমতা দখল করেন। স্বভাবতই তার ওপর প্রত্যাশার চাপ ছিল। তিনি পাকিস্তানের জন্য একটি নতুন রাজনৈতিক কাঠামো প্রস্তুত করেছেন। এই কাঠামো প্রস্তুতের মূল কারণ হলো পকিস্তানের রাজনীতিবিদেরা শাসনতন্ত্র তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তিনি গণতন্ত্রের নতুন…বিস্তারিত পড়ুন
মীর নিসার আলী তিতুমীরের ছবি সম্বলিত, বাংলাদেশ সরকারের একটি ডাকটিকেট আছে। দেশের মানুষ ডাকটিকেটের সাথে অত পরিচিত নয়, যতটা পরিচয় আছে প্রবাসীদের ক্ষেত্রে। এক দাওয়াতে প্রশ্ন উঠে এই তিতুমীর টা কে? স্কুলের ছাত্ররা কম-বেশী তিতুমীর সম্পর্কে জানে। কিন্তু এখানকার…বিস্তারিত পড়ুন