“... বাংলার হিন্দু-সম্প্রদায় ও মনীষীবৃন্দ হিন্দু-মুসলমানের মিলন কামনা করলেও তাদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং প্রচেষ্টা ছিল বাংলার মুসলমানের ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্যকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া, উভয় সম্প্রদায়ের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণের মাধ্যমে মিলনকে বাস্তবায়িত করার পরিকল্পনা এবং উদ্দেশ্য তাদের ছিল না।…বিস্তারিত পড়ুন
‘মানত’ এর রয়েছে প্রকারভেদ। ক্ষেত্র ও বিষয়ভেদে কিছু মানত জায়েয, যেমন কেউ তার অতীত জীবন লিপির কথা স্মরণ করে অনুতপ্ত হলো এবং মানত করলো যে, সে সুস্থ হয়ে একমাস রোজা রাখবে বা একশো ওয়াক্ত নফল সালাত আদায়
করবে বা একশো মিসকীনকে খাবার খাওয়াবে ইত্যাদি।
…বিস্তারিত পড়ুন
বাঙালি মুসলিমরা ইংরেজ শাসনের শুরু থেকে তাদের মেনে নেয়নি। একের পর এক বিদ্রোহ করেছে। সর্বশেষ ১৮৫৭ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর এদেশের মুসলিমদের অনেকেই উপলব্ধি করেন সশস্ত্র আন্দোলন/ বিদ্রোহ করে ইংরেজ দুঃশাসন ঠেকানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তাই মুসলিমদের বাঁচতে হলে এখন…বিস্তারিত পড়ুন
স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৬২ সালের দ্বিতীয়ার্ধে তৎকালীন ছাত্রলীগের মেধাবী ছাত্রনেতা সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক এবং কাজী আরেফ আহমেদ-এর সমন্বয়ে তিন সদস্যবিশিষ্ট গোপন সংগঠন ‘নিউক্লিয়াস’ (স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ) গঠিত হয়। পল্টনের আউটার স্টেডিয়ামের ভলিবল খেলার কাঠের গ্যালারীতে গভীর…বিস্তারিত পড়ুন
সুলতান মুহাম্মদ আল ফাতিহ কতৃক ইস্তাম্বুল বিজয়ের পরবর্তীকালে সুলতান সেলিম (১ম সেলিম) এবং সুলতান সুলেমান (সুলেমান দ্যা ম্যাগনিফিসেন্ট) বিশ্ব বিজয়ের যে জোয়ার শুরু করেছিলেন, তা উসমানি খেলাফতকে বিশ্বের সেরা পরাশক্তিতে রূপান্তরিত করেছিল। ইস্তাম্বুল দুনিয়ার অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল। শিক্ষা -…বিস্তারিত পড়ুন
১৮৫৭ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ আসলে কেমন যুদ্ধ ছিল তা একটু আলোচনা করা যেতে পারে। আগের বিদ্রোহগুলোর সাথে এই বিদ্রোহের একটি বেসিক পার্থক্য আছে। ১৮৫৭ সালের আগে যে বিদ্রোহগুলো হয়েছিলো সেগুলো সবগুলোই হয়েছে তাদের দ্বারা যারা ইংরেজদের বিরোধী ছিল। আর…বিস্তারিত পড়ুন
মুঘল সম্রাট বাবরের বিশতম বংশধর ও শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ ১৮৩৭ সালে ক্ষমতায় আরোহন করেন। এই ক্ষমতা নিরঙ্কুশ ছিল না। তিনি ছিলেন মূলত ইংরেজদের অনুদানপ্রাপ্ত। তিনি প্রকৃত শাসক ছিলেন না। তিনি কোম্পানি থেকে বার্ষিক এক লক্ষ টাকা ভাতা গ্রহণ…বিস্তারিত পড়ুন
প্রিয় রাসুলুল্লাহ সা: নবুওয়াতপ্রাপ্ত হলেন ৬১০ খৃষ্টাব্দের ৬ই আগষ্ট, ১৭ই রামাদ্বান সোমবার। নির্দেশিত হয়ে আত্মসমর্পণ করলেন এক আল্লাহর কাছে। কয়েকমাস পরে ‘কুম ফা আনজির’ হুকুম পেয়ে কুরআনের মিশন নিয়ে নেমে
পড়লেন মাঠে, সমাজবাসীকে সাবধান করতে।
শুরু করলেন নিজের…বিস্তারিত পড়ুন
ইতিহাস পরিবর্তনশীল। বর্তমানের সাথে সাথে ইতিহাস পাল্টায়। বর্তমানের চোখ দিয়েই মানুষ ইতিহাস যাচাই করে। তাতে ঘটনার বর্ণনা শুদ্ধ হয় না। সেখানে বিকৃতি হানা দেয়।
ভাষা আন্দোলন ছিল বাঙালির ক্ষুদ্র অংশের দাবী। বাঙালিরাই বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার…বিস্তারিত পড়ুন
ভাষা আন্দোলনকে আমার মনে হয়েছে বাঙালি জাতির সংকীর্ণতা। তাই আদতেই আমি এর বিপক্ষে। কোন ভাষা রাষ্ট্রীয় ভাষা না হলে সেই ভাষা ধ্বংস হয়ে যায় না। আর এটি ছিল তৎকালীন পাকিস্তানের সংহতির বিরোধী। পাকিস্তানী নেতারা (ইনক্লুডেড বাঙ্গালী) এমন একটি ভাষাকে…বিস্তারিত পড়ুন
বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বড় ধরণের মিথ্যা প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। বলা হয়ে থাকে ১৯৬৯ সালে তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানে আওয়ামীলীগের নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। সেই গণ অভ্যুত্থানের চাপ সামলাতে না পেরে আইউব ক্ষমতা ইয়াহিয়া খানের হাতে দিয়ে অবসরে চলে যায় বা পদত্যাগ করে।…বিস্তারিত পড়ুন
পাকিস্তানীরা তাঁকে ডাকতো পাপা টাইগার! তাঁর নাম শুনলে ত্রাস সৃষ্টি হতো পাকিস্তানি ক্যান্টনমেন্টে। তিনি ছিলেন ৩টি দেশের সেনাবাহিনীর অফিসার। ১৯৪২ সালে তৎকালীন বৃটিশ সাম্রাজ্যের ইতিহাসে সর্বকনিষ্ঠ মেজর
ছিলেন তিনি। মাত্র ২৩ বছর বয়সে তিনি হলেন একটি ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক।
…বিস্তারিত পড়ুন
‘আমরাই একমাত্র ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি’ এই গর্বের দাবিটি আমাদের ইতিহাস পাঠের দৌড় দেখিয়ে দেয়। না, ভাষার জন্য বাঙ্গালিরাই একমাত্র জীবন দেয়নি। আরো অনেক জাতিকে ভাষার জন্য জীবন দিতে হয়েছে।
ভারতের তামিলভাষীরা হিন্দির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। সেই…বিস্তারিত পড়ুন
পূর্ব উজবেকিস্থান, দক্ষিণ কিরঘিস্থান আর উত্তর তাজিকিস্থানের মধ্যবর্তি তিব্বত মালভূমির এক মরুময় ও পাহাড়ি জনপদ। মরুচারী চীনা গোত্র ঐতিহাসিক সিল্ক রোডের কোল ঘেঁসে তাসখন্দের চারশত কুড়ি কিলোমিটার
পূর্বদিকে ফারগানা শহর। এখানেই তাং সাং রাজবংশের শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল।
এই…বিস্তারিত পড়ুন
ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে মীরজাফরের নাম যতবার উঠে এসেছে, জগৎশেঠের নাম ততবেশি শোনা যায় না। যাদের চক্রান্তের শিকার হয়ে নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর যুদ্ধে পরাজিত হন, তাদের মধ্যে জগৎশেঠ ছিলেন অন্যতম।
রাজা বল্লাল সেনের সময় বাংলার স্বর্ণ ব্যাবসায়ীরা একেবারেই ঘরে…বিস্তারিত পড়ুন
সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে একজন মহত্তম ব্যক্তিকে তুলে ধরা—অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ। তারপরও কিংবদন্তী মহাপুরুষ শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভীকে বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষ্যে, ছোট পরিসরের একটি আলোচনার প্রয়োজন বোধ করছিলাম। কারণ, মুসলিম পুনর্জাগরণের অগ্রদূত হিসেবে তাঁর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। যদিও…বিস্তারিত পড়ুন
১
নাহ মক্কায় আর থাকা সম্ভব না। ইকরিমা ইবনে আবু জাহেল পালিয়ে যাচ্ছেন। ঘর দুয়ার স্ত্রী ছেড়ে। লজ্জিত অবস্থায় মাথা নিচু করে পালাচ্ছেন । মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে ফেলেছে। অল্প আগে তিনি মুসলমানদের মক্কা বিজয়
রুখতে স্বল্প সংখ্যক সৈন্য নিয়ে…বিস্তারিত পড়ুন
আমার কাছে এক বন্ধু আসল। তার চোখে-চেহারায় ছোপ ছোপ বিস্ময়। বুকবিদ্ধ বিষন্নতা তাকে এফোঁড় ওফোঁড় করে দিচ্ছে। যন্ত্রণায় সে স্থির দাঁড়াতে পারছে না। হেলে-দুলে পড়ি-মরি করছে।
কেন?
বৈরুতের নির্মম হত্যাযজ্ঞ তাকে নির্বাক করে দিয়েছে, অস্থির…বিস্তারিত পড়ুন
হাজী শরীয়তুল্লাহ (১৭৮১-১৮৪০) বাংলার একজন ইসলামি সংস্কারক। তাঁর নামানুসারে শরিয়তপুর জেলার নামকরণ করা হয়েছে। বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার তৎকালীন মাদারীপুর মহকুমাধীন (বর্তমানে জেলা) শ্যামাইল গ্রামের তালুকদার পরিবারে ১৭৮১ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৯৯ সালে তিনি মক্কা গমন করেন এবং ১৮১৮ সালে বাংলায়…বিস্তারিত পড়ুন
রাজীব গান্ধী শ্রীপেরামবুদুর শহরের জনসভাস্থলে পৌছান রাত ১০টায়। আর তার হত্যাকারী ধানু পৌছায় দুই ঘন্টা আগে , রাত ৮টায়। তারিখ ১৯৯১ সালের ২১শে মে। ধানু ছিল শ্রীলংকার লিবারেশন টাইগার্স অব তামিল ইলম (এলটিটিই) বাহিনীর আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য। সে শ্রীলঙ্কা থেকে নৌপথে…বিস্তারিত পড়ুন